মেয়ো রোডের সমাবেশে মুকুলবাবু বলেন, “আমি বিজেপি কর্মীদের স্যালুট করি। মার খাচ্ছেন, খুন হচ্ছেন, কিন্তু ময়দান ছেড়ে পালাচ্ছেন না।” সমবেতদের 'ভারতমাতা কী জয়’ হর্ষধ্বণির মধ্যে তিনি বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যতই বিরোধীশূন্য পঞ্চায়েত গঠনের চেষ্টা করুন, আমরাও দেখে নেব। মানুষকে নিয়ে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা করায় ব্রতী হয়েছি আমরা।”
মুকুলবাবু বলেন, “এক ঘন্টা আমাদের এখানে অবস্থানের কথা ছিল। থাকতে হল আরও বেশি। জেলায় জেলায় মার খাচ্ছে আমাদের কর্মীরা। আর মুখ্যমন্ত্রী বলছেন, সব ঠিক হ্যায়! ওঁর চোখে ন্যাবা হয়েছে! আমলারা সব মমতার বশংবদ। এসপি, ডিএম-রা এখন ঘোষণা করছেন না কত তৃণমূল প্রার্থী মনোনয়ন দিলেন। কারণ, ওপর মহলের নির্দেশ আছে, এখন প্রকাশ করার দরকার নেই। ঠিক সময়ে ঘোষণা হবে।”
দলের অন্যতম জাতীয় নেতা রাহুল সিনহা বলেন, “ভোটের নামে প্রহসন হচ্ছে। কোনও রকম নিয়মনীতি মানছে না সরকার এবং শাসক দল।” প্রাক্তন বিধায়ক শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “আমাদের আটকে রাখা যাবে না। দিকে দিকে ছড়িয়ে পড়বে বিজেপি।”
এ দিনের সমাবেশে অন্যদের মধ্যে ছিলেন জয়প্রকাশ মজুমদার, মীনাদেবী পুরোহিত প্রমুখ। সমবেতদের হাতে ছিল পোস্টার।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন