ভিয়েনা : দেশের সংস্কৃতির পরিপন্থী হিজাব। অার এই কারণে দেশজুড়ে হিজাব বন্ধ করতে চাইছে সরকার। এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছে অস্ট্রিয়া সরকার। যদিও এনিয়ে সংসদে এখনও বিল পাস হয়নি। তবে খুব শীঘ্রই তা হয়ে যাবে বলে মনে করেছে সরকারপক্ষ। সমাজের সর্বস্তরের মানুষদের জন্য এই নিয়ম লাগু করা হচ্ছে না। কেবলমাত্র শিশুশ্রেণি থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের জন্য এই আইন কার্যকর করা হচ্ছে।
খবর অনুসারে, হিজাব প্রথা অস্ট্রিয়ার চিরাচরিত সংস্কৃতির পরিপন্থী বলে দাবি ওই দেশের দক্ষিণপন্থী প্রশাসনের। চ্যান্সেলর সেবাস্তিয়ান ক্রুজ বলেন, “অস্ট্রিয়ায় সমান্তরাল সমাজব্যবস্থার বিকাশকে রোখাই আমাদের লক্ষ্য। শিশুশ্রেণিতে ছাত্রীদের হিজাবে নিষেধাজ্ঞা আমাদের সেই নীতিরই অঙ্গ।” তিনি আরও বলেছেন, “কয়েক দশক আগেও অস্ট্রিয়ার মানুষ হিজাব চিনত না। এখন ইসলামিক স্কুল তো বটেই বিভিন্ন সাধারণ স্কুলেও শিশুরা হিজাব পরে আসছে।”
এপ্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য, উদ্বাস্তুদের আশ্রয় দেওয়ার পশ্চিমী নীতির কড়া বিরোধিতা করেই গত বছর নির্বাচনে জিতেছিলেন ক্রুজ। সিরিয়ায় মানবিক সঙ্কটের পর মাত্র ১ শতাংশ উদ্বাস্তুকে আশ্রয় দিয়েছে অস্ট্রিয়া। ইতিমধ্যে ফ্রান্সসহ ইউরোপের কয়েকটি দেশে প্রকাশ্যে হিজাব পরায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
অস্ট্রিয়ার প্রশাসনের নির্দেশিকা অনুসারে, ১০ বছর পর্যন্ত ছাত্রীরা স্কুলে হিজাব পরে যেতে পারবে না। এই নিয়ে আইন তৈরি করতে ইতিমধ্যে উদ্যোগী হয়েছে অস্ট্রিয়ার শিক্ষামন্ত্রক। শিক্ষামন্ত্রী হেনিজ ফ্যাসম্যান বলেন, “খসরা আইন তৈরি হয়েছে। আসন্ন গ্রীষ্মকালীন অধিবেশনেই সবকিছু চূড়ান্ত হয়ে যাবে।”
খবর অনুসারে, হিজাব প্রথা অস্ট্রিয়ার চিরাচরিত সংস্কৃতির পরিপন্থী বলে দাবি ওই দেশের দক্ষিণপন্থী প্রশাসনের। চ্যান্সেলর সেবাস্তিয়ান ক্রুজ বলেন, “অস্ট্রিয়ায় সমান্তরাল সমাজব্যবস্থার বিকাশকে রোখাই আমাদের লক্ষ্য। শিশুশ্রেণিতে ছাত্রীদের হিজাবে নিষেধাজ্ঞা আমাদের সেই নীতিরই অঙ্গ।” তিনি আরও বলেছেন, “কয়েক দশক আগেও অস্ট্রিয়ার মানুষ হিজাব চিনত না। এখন ইসলামিক স্কুল তো বটেই বিভিন্ন সাধারণ স্কুলেও শিশুরা হিজাব পরে আসছে।”
এপ্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য, উদ্বাস্তুদের আশ্রয় দেওয়ার পশ্চিমী নীতির কড়া বিরোধিতা করেই গত বছর নির্বাচনে জিতেছিলেন ক্রুজ। সিরিয়ায় মানবিক সঙ্কটের পর মাত্র ১ শতাংশ উদ্বাস্তুকে আশ্রয় দিয়েছে অস্ট্রিয়া। ইতিমধ্যে ফ্রান্সসহ ইউরোপের কয়েকটি দেশে প্রকাশ্যে হিজাব পরায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।
অস্ট্রিয়ার প্রশাসনের নির্দেশিকা অনুসারে, ১০ বছর পর্যন্ত ছাত্রীরা স্কুলে হিজাব পরে যেতে পারবে না। এই নিয়ে আইন তৈরি করতে ইতিমধ্যে উদ্যোগী হয়েছে অস্ট্রিয়ার শিক্ষামন্ত্রক। শিক্ষামন্ত্রী হেনিজ ফ্যাসম্যান বলেন, “খসরা আইন তৈরি হয়েছে। আসন্ন গ্রীষ্মকালীন অধিবেশনেই সবকিছু চূড়ান্ত হয়ে যাবে।”
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন