আজ বিকেল: বিধানসভায় ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল ইউনিভার্সিটি অ্যান্ড কলেজেস (অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড রেগুলেশন) অ্যাক্ট ২০১৭’ বিল পাশ করিয়ে অধ্যাপক বদলি প্রক্রিয়া শুরু করে দিল রাজ্য সরকার৷ ইতিমধ্যেই অধ্যাপকদের তালিকা তৈরির কাজে হাত লাগিয়েছে রাজ্য৷ কোথায় কত অধ্যাপক রয়েছেন, কোথায় বাড়তি অধ্যাপক রয়েছেন কি না, সেই তালিকাও তৈরি হয়েছে তৈরির তোড়জোড় শুরু হয়েছে৷
জানা গিয়েছে, অধ্যক্ষ বদলি চালু করতে গিয়ে গত মাসেই সরকারি ও সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত কলেজগুলিতে নোটিশ পাঠিয়ে সমস্ত তথ্য-পরিসংখ্যান চেয়ে পাঠানো হয়৷ সেই অনুযায়ী চলছে তালিকা তৈরির কাজ৷ সূত্রের খবর, সরকারি বদলির পাশাপাশি অধ্যাপকদের মিউচুয়াল ট্রান্সফারের সংস্থানও রয়েছে নয়া এই বদলির আইনে৷ সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরেই শুরু হবে বদলির প্রক্রিয়া৷
অধ্যক্ষ বদলির দাবি প্রক্রিয়া নিয়ে ইতিমধ্যেই কলেজে কলেজে আশঙ্কা’র মেঘ দেখছেন অধ্যক্ষদের একাংশ৷ অধ্যক্ষ বদলির পেছনে অনেকেই রাজনৈতিক কারণও দেখতে শুরু করেছেন৷ এই বদলির সৌজন্যে রাজনৈতিক ‘প্রতিহিংসা’ বলি হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন বাম আমলে নিযুক্ত অধ্যক্ষদের একাংশ৷ অভিযোগ, বিরোধী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত থাকা অধ্যক্ষদের অপেক্ষাকৃত দূরে বদলি করা হতে পারে৷ ফলে, সমস্যায় পড়তে পারেন তাঁরা৷
বিরোধী শিবিরে আশঙ্কার মেঘ ঘনীভূত হলেও তৃণমূল সমর্থিত অধ্যাপক সংগঠন ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল কলেজ অ্যান্ড ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনে’র তরফে রাজ্যের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানানো হয়েছে৷ বিরোধীদের অনেকেই মনে করছেন, রাজ্যের এই সিদ্ধান্তের জেরে বেশ খানিকটা সুবিধা পাবেন শাসক ঘনিষ্ঠ অধ্যাপকদের একাংশ৷ এক্ষেত্রে তাঁরা নিজের বাসস্থানের কাছাকাছি বদলির সুযোগ পেতে পারেন বলে অনেকেই মনে করছেন৷
জানা গিয়েছে, অধ্যক্ষ বদলি চালু করতে গিয়ে গত মাসেই সরকারি ও সরকারি সাহায্যপ্রাপ্ত কলেজগুলিতে নোটিশ পাঠিয়ে সমস্ত তথ্য-পরিসংখ্যান চেয়ে পাঠানো হয়৷ সেই অনুযায়ী চলছে তালিকা তৈরির কাজ৷ সূত্রের খবর, সরকারি বদলির পাশাপাশি অধ্যাপকদের মিউচুয়াল ট্রান্সফারের সংস্থানও রয়েছে নয়া এই বদলির আইনে৷ সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী বছরেই শুরু হবে বদলির প্রক্রিয়া৷
অধ্যক্ষ বদলির দাবি প্রক্রিয়া নিয়ে ইতিমধ্যেই কলেজে কলেজে আশঙ্কা’র মেঘ দেখছেন অধ্যক্ষদের একাংশ৷ অধ্যক্ষ বদলির পেছনে অনেকেই রাজনৈতিক কারণও দেখতে শুরু করেছেন৷ এই বদলির সৌজন্যে রাজনৈতিক ‘প্রতিহিংসা’ বলি হওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করছেন বাম আমলে নিযুক্ত অধ্যক্ষদের একাংশ৷ অভিযোগ, বিরোধী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত থাকা অধ্যক্ষদের অপেক্ষাকৃত দূরে বদলি করা হতে পারে৷ ফলে, সমস্যায় পড়তে পারেন তাঁরা৷
বিরোধী শিবিরে আশঙ্কার মেঘ ঘনীভূত হলেও তৃণমূল সমর্থিত অধ্যাপক সংগঠন ‘ওয়েস্ট বেঙ্গল কলেজ অ্যান্ড ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনে’র তরফে রাজ্যের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানানো হয়েছে৷ বিরোধীদের অনেকেই মনে করছেন, রাজ্যের এই সিদ্ধান্তের জেরে বেশ খানিকটা সুবিধা পাবেন শাসক ঘনিষ্ঠ অধ্যাপকদের একাংশ৷ এক্ষেত্রে তাঁরা নিজের বাসস্থানের কাছাকাছি বদলির সুযোগ পেতে পারেন বলে অনেকেই মনে করছেন৷
আরও পড়ুন- শিক্ষক নিয়োগে পর্ষদ সভাপতি’র মন্তব্যে আরও বাড়ল
বিতর্ক,
তাহলে সত্যিই কি দুর্নীতি হয়েছে?
আরও পড়ুন- রাজ্যে কাজের কোনও অভাব নেই: মমতা
আরও পড়ুন- শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির পাহাড় ভাঙতে যে পথে এগচ্ছেন রাজ্যের কয়েক হাজার
যুবক
আরও পড়ুন- প্রাথমিকের সিলেবাসে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনছে সিলেবাস কমিটি!
আরও পড়ুন- প্রাথমিকের সিলেবাসে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনছে সিলেবাস কমিটি!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন