কলকাতা: ফেব্রুয়ারি মাসের যে কোনও সময় পঞ্চায়েত ভোট হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। আর সে কারণেই আগামী পঞ্চায়েত ভোটের জন্য সংরক্ষণের খসড়া তালিকা ৬ নভেম্বর প্রকাশ করতে চলেছে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সেই তালিকা প্রকাশের পর অন্তত ৭৫ দিন ব্যবধান রেখে ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করা হয়। পঞ্চায়েত নির্বাচন আইনের সেই হিসাব অনুযায়ী ফেব্রয়ারি মাসের যে কোনও সময়ে ভোটগ্রহণ হবে। এরই মধ্যে ৫ জানুয়ারি নতুন ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন। তার উপর ভিত্তি করেই পঞ্চায়েত ভোট হবে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ফেব্রুয়ারি মাসেই পঞ্চায়েত ভোট করার পক্ষে বলে নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছে৷
রাজ্যজুড়ে ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের ৬০ হাজার আসনের সংরক্ষণের খসড়া প্রস্তুত করতে মঙ্গলবার জেলাশাসকদের নির্দেশ দিলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার অমরেন্দ্রকুমার সিং। সেই সঙ্গে জানিয়ে দেওয়া হল, নভেম্বর মাসের ৬ তারিখ সংরক্ষণের তালিকা প্রকাশ করবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। এদিন বেলা তিনটে থেকে সাড়ে চারটে পর্যন্ত রাজ্যের ২০টি জেলার জেলাশাসক, অতিরিক্ত জেলাশাসক (পঞ্চায়েত), জেলা পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন আধিকারিকদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স করেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার।
শুরুতেই তিনি বলেন, আজ শুধুমাত্র সংরক্ষণ ও এলাকা পুনর্বিন্যাস নিয়ে আলোচনা হবে৷
প্রত্যেক জেলাশাসকের কাছ থেকে আসন সংরক্ষণের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চান রাজ্য নির্বাচন কমিশন। তিনি সব জেলাশাসককে আসন সংরক্ষণ ও এলাকা পুনর্বিন্যাসের কাজ দ্রুত গতিতে শেষ করতে নির্দেশ দেন। জেলাশাসকই হলেন পঞ্চায়েতের জেলা নির্বাচনী আধিকারিক। উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত দপ্তর থেকে এক মাস আগে জোড় সংখ্যায় সংরক্ষণের কাজ করার জন্য প্রত্যেক জেলাশাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। সেই ভিত্তিতেই সংরক্ষণের কাজ করে রেখেছেন জেলাশাসক৷ অধিকাংশ জেলাশাসক ভিডিও কনফারেন্সে জানান, তাঁরা সংরক্ষণ ও এলাকা পুনর্বিন্যাসের কাজ শেষ করে ফেলেছেন৷
কোন আসন মহিলা বা কোন আসন তফসিলি বা উপজাতির জন্য সংরক্ষিত হবে, তার প্রস্তুতির কাজ শেষ পর্যায়ে। রাজ্য নির্বাচন কমিশন যেদিন বলবে, সেদিনই ঘোষণা করা যাবে। তবে দু’তিনজন জেলাশাসক রাজ্য নির্বাচন কমিশনারকে বলেছেন, কয়েকটি বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়ে পঞ্চায়েত দপ্তরের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে, সেখান থেকে জবাব এলেই সেই জটিলতা কাটিয়ে ওঠা যাবে। সব শুনে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সবাইকে জানিয়ে দেন, নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে আসন সংরক্ষণের খসড়া তালিকা তৈরি করে ফেলতে হবে। ৬ নভেম্বর রাজ্য নির্বাচন কমিশন রাজ্যজুড়ে সংরক্ষণের খসড়া তালিকা প্রকাশ করবে। যার উপর ভিত্তি করেই পঞ্চায়েত ভোট হবে৷
রাজ্যজুড়ে ত্রিস্তর পঞ্চায়েতের ৬০ হাজার আসনের সংরক্ষণের খসড়া প্রস্তুত করতে মঙ্গলবার জেলাশাসকদের নির্দেশ দিলেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার অমরেন্দ্রকুমার সিং। সেই সঙ্গে জানিয়ে দেওয়া হল, নভেম্বর মাসের ৬ তারিখ সংরক্ষণের তালিকা প্রকাশ করবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন। এদিন বেলা তিনটে থেকে সাড়ে চারটে পর্যন্ত রাজ্যের ২০টি জেলার জেলাশাসক, অতিরিক্ত জেলাশাসক (পঞ্চায়েত), জেলা পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন আধিকারিকদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্স করেন রাজ্য নির্বাচন কমিশনার।
শুরুতেই তিনি বলেন, আজ শুধুমাত্র সংরক্ষণ ও এলাকা পুনর্বিন্যাস নিয়ে আলোচনা হবে৷
প্রত্যেক জেলাশাসকের কাছ থেকে আসন সংরক্ষণের কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে জানতে চান রাজ্য নির্বাচন কমিশন। তিনি সব জেলাশাসককে আসন সংরক্ষণ ও এলাকা পুনর্বিন্যাসের কাজ দ্রুত গতিতে শেষ করতে নির্দেশ দেন। জেলাশাসকই হলেন পঞ্চায়েতের জেলা নির্বাচনী আধিকারিক। উল্লেখ্য, পঞ্চায়েত দপ্তর থেকে এক মাস আগে জোড় সংখ্যায় সংরক্ষণের কাজ করার জন্য প্রত্যেক জেলাশাসককে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। সেই ভিত্তিতেই সংরক্ষণের কাজ করে রেখেছেন জেলাশাসক৷ অধিকাংশ জেলাশাসক ভিডিও কনফারেন্সে জানান, তাঁরা সংরক্ষণ ও এলাকা পুনর্বিন্যাসের কাজ শেষ করে ফেলেছেন৷
কোন আসন মহিলা বা কোন আসন তফসিলি বা উপজাতির জন্য সংরক্ষিত হবে, তার প্রস্তুতির কাজ শেষ পর্যায়ে। রাজ্য নির্বাচন কমিশন যেদিন বলবে, সেদিনই ঘোষণা করা যাবে। তবে দু’তিনজন জেলাশাসক রাজ্য নির্বাচন কমিশনারকে বলেছেন, কয়েকটি বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়ে পঞ্চায়েত দপ্তরের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে, সেখান থেকে জবাব এলেই সেই জটিলতা কাটিয়ে ওঠা যাবে। সব শুনে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার সবাইকে জানিয়ে দেন, নভেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে আসন সংরক্ষণের খসড়া তালিকা তৈরি করে ফেলতে হবে। ৬ নভেম্বর রাজ্য নির্বাচন কমিশন রাজ্যজুড়ে সংরক্ষণের খসড়া তালিকা প্রকাশ করবে। যার উপর ভিত্তি করেই পঞ্চায়েত ভোট হবে৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন