কলকাতা: রাজ্যে বেড়ে চলা বেকারত্ব ইস্যুতে মুখ খুললেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ বুধবার তৃণমূল কংগ্রেসের বর্ধিত কোর কমিটির বৈঠকে অংশ নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘গত ছ’বছরে রাজ্য সরকার ৮০ লক্ষ চাকরি দিয়ছে৷ আমরা রোজ চাকরি দচ্ছি৷’’ কিন্তু, রাজ্য সরকারি নিয়োগের জন্য আবেদনের হিড়িক যেভাবে বেড়েই চলেছে, তাতে প্রশ্নের মুখে রাজ্যের কর্মসংস্থানের 'দাবি'৷
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সবসময় দাবি করেন তাঁর আমলে লক্ষ লক্ষ কর্মসংস্থান হয়েছে। বিধানসভা থেকে প্রকাশ্য সভায় তিনি একাধিকবার এই দাবি করেছেন। যদিও, কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রক জানাল, ২০১৪ সালের জুলাই মাস থেকে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত আটটি প্রধান সেক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং, ব্যাবসা, নির্মাণ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, তথ্যপ্রযুক্তি, পরিবহণ, অ্যাকোমোডেশন, রেস্তরাঁ প্রভৃতিতে এরাজ্যে ৬ লক্ষ ৪১ হাজার চাকরি হয়েছে। আর ২০১১ সালের জুলাই মাস থেকে ২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত এই সব সেক্টরে ১২ লক্ষ ৮০ হাজার চাকরি হয়েছে৷
তথ্য-পরিসংখ্যান যাই বলুক, গত ছ’বছরের অভিজ্ঞতায় সকল সচেতন মানুষই রাজ্যের কর্মসংস্থানের হালহাকিকাত সম্ভবত উপলব্ধি করতে পেরেছেন৷ বিরোধীদের অভিযোগ, অর্থনীতি, সমাজনীতি, বিজ্ঞান, যুক্তি কোনকিছুই এই দলের নীতি নির্ধারণে বা পদক্ষেপে গ্রাহ্য হয় না। ব্যক্তির ধারণা বা মনে হওয়াই এই দলের পথ নির্দেশিকা হিসেবে কাজ করে বলে অভিযোগ। তাই তেলেভাজা বা মুড়ি ভাজা শিল্প বিকাশের হাতিয়ার হিসেবে বিবেচিত হয়, তেমনি কিছু দান-ধ্যান উন্নয়ন হিসেবে প্রচারিত হয়। আবার কেউ দৈনিক ৫০ টাকা রোজগারের কোন কাজ করলেও তাকে চাকরি বলে চিহ্নিত হয়। চাকরি-প্রার্থীদের প্রশ্ন, এমন ভাবনা থেকেই কি বলা হয় রাজ্যে শিল্পায়ন দারুণ গতিতে এগোচ্ছে? আর এতেই কি ৮০ লক্ষ চাকরি হয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে?
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সবসময় দাবি করেন তাঁর আমলে লক্ষ লক্ষ কর্মসংস্থান হয়েছে। বিধানসভা থেকে প্রকাশ্য সভায় তিনি একাধিকবার এই দাবি করেছেন। যদিও, কেন্দ্রীয় শ্রমমন্ত্রক জানাল, ২০১৪ সালের জুলাই মাস থেকে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত আটটি প্রধান সেক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং, ব্যাবসা, নির্মাণ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, তথ্যপ্রযুক্তি, পরিবহণ, অ্যাকোমোডেশন, রেস্তরাঁ প্রভৃতিতে এরাজ্যে ৬ লক্ষ ৪১ হাজার চাকরি হয়েছে। আর ২০১১ সালের জুলাই মাস থেকে ২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত এই সব সেক্টরে ১২ লক্ষ ৮০ হাজার চাকরি হয়েছে৷
তথ্য-পরিসংখ্যান যাই বলুক, গত ছ’বছরের অভিজ্ঞতায় সকল সচেতন মানুষই রাজ্যের কর্মসংস্থানের হালহাকিকাত সম্ভবত উপলব্ধি করতে পেরেছেন৷ বিরোধীদের অভিযোগ, অর্থনীতি, সমাজনীতি, বিজ্ঞান, যুক্তি কোনকিছুই এই দলের নীতি নির্ধারণে বা পদক্ষেপে গ্রাহ্য হয় না। ব্যক্তির ধারণা বা মনে হওয়াই এই দলের পথ নির্দেশিকা হিসেবে কাজ করে বলে অভিযোগ। তাই তেলেভাজা বা মুড়ি ভাজা শিল্প বিকাশের হাতিয়ার হিসেবে বিবেচিত হয়, তেমনি কিছু দান-ধ্যান উন্নয়ন হিসেবে প্রচারিত হয়। আবার কেউ দৈনিক ৫০ টাকা রোজগারের কোন কাজ করলেও তাকে চাকরি বলে চিহ্নিত হয়। চাকরি-প্রার্থীদের প্রশ্ন, এমন ভাবনা থেকেই কি বলা হয় রাজ্যে শিল্পায়ন দারুণ গতিতে এগোচ্ছে? আর এতেই কি ৮০ লক্ষ চাকরি হয়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে?
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন