আজ বিকেল: ২০১৯ সালের মধ্যে দেশকে স্বচ্ছ করে তোলার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী৷ গোটা দেশজুড়ে শুরু হয়েছে স্বচ্ছ ভারত অভিযান৷ প্রচারের ঝড়ও উঠেছে৷ আর এবার প্রধানমন্ত্রীর স্বপ্নের এই প্রকল্পকে সফল করতে এক অভিনব উদ্যোগ নিল অন্ধ্রপ্রদেশ৷ অন্ধ্রপ্রদেশে চন্দ্রবাবু নাইডুর সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যেসব পড়ুয়ার স্বচ্ছ ভারত মিশনের অংশ নেবে, তাঁদের পরীক্ষায় অতিরিক্ত পাঁচ নম্বর দেওয়া হবে৷ তবে এই নিয়ম শুধুমাত্র নবম শ্রেণি ও তার থেকে উঁচু ক্লাসের পড়ুয়াদের জন্য৷
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর স্বপ্নের স্বচ্ছ ভারত মিশনে শামিল হয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার৷ ২০১৯ সালের মধ্যে খোলাস্থানে শৌচকর্ম মুক্ত রাজ্যের তকমা পাওয়ার জন্য নানা উদ্যোগ নিয়েছে চন্দ্রবাবু নাইডুর সরকার৷ আগামী দু'বছরে অন্ধ্রপ্রদেশের ২১ লক্ষ শৌচাগার তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে৷
আর এই লক্ষ্যপূরণে রাজ্যের পড়ুয়াদের পাশে পেতে চাইছে অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার৷ তাই ঠিক হয়েছে, অন্ধ্রপ্রদেশে যেসব পড়ুয়া স্বচ্ছ ভারত মিশনের অংশ নেবে এবং সরকারকে শৌচাগার তৈরিতে সাহায্য করবে, তাদের পরীক্ষায় অতিরিক্ত পাঁচ নম্বর দেওয়া হবে৷
বস্তুত, স্বচ্ছ ভারত মিশনের অংশগ্রহণকারী পড়ুয়াদের চিহ্নিত করার জন্য ইতিমধ্যেই স্বচ্ছ অন্ধ্র কর্পোরেশনের আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছেন পঞ্চায়েত ও তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রী নারা লোকেশ৷ স্বচ্ছ অন্ধ কর্পোরেশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুরলীধরণ রেড্ডি বলেন, ‘‘আমরা চাই, পড়ুয়ারাই এলাকার কোন কোন বাড়িতে শৌচাগার নেই, তা চিহ্নিত করে প্রশাসনকে সাহায্য করুক৷ আর তাঁদের নিজেদের বাড়িতে যদি শৌচাগার না থাকে, তাহলে বাবা-মাকে শৌচাগার তৈরিতে উত্সাহ দিক৷’’
শুধু স্কুল বা কলেজের পড়ুয়াদেরই নয়, এলাকাভিত্তিক শৌচাগারের নকশা তৈরিতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়াদের ও সচেতনতা বাড়াতে ডাক্তারির পড়ুয়াদের সাহায্য নেওয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ সরকারের৷
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর স্বপ্নের স্বচ্ছ ভারত মিশনে শামিল হয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার৷ ২০১৯ সালের মধ্যে খোলাস্থানে শৌচকর্ম মুক্ত রাজ্যের তকমা পাওয়ার জন্য নানা উদ্যোগ নিয়েছে চন্দ্রবাবু নাইডুর সরকার৷ আগামী দু'বছরে অন্ধ্রপ্রদেশের ২১ লক্ষ শৌচাগার তৈরির লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে৷
আর এই লক্ষ্যপূরণে রাজ্যের পড়ুয়াদের পাশে পেতে চাইছে অন্ধ্রপ্রদেশ সরকার৷ তাই ঠিক হয়েছে, অন্ধ্রপ্রদেশে যেসব পড়ুয়া স্বচ্ছ ভারত মিশনের অংশ নেবে এবং সরকারকে শৌচাগার তৈরিতে সাহায্য করবে, তাদের পরীক্ষায় অতিরিক্ত পাঁচ নম্বর দেওয়া হবে৷
বস্তুত, স্বচ্ছ ভারত মিশনের অংশগ্রহণকারী পড়ুয়াদের চিহ্নিত করার জন্য ইতিমধ্যেই স্বচ্ছ অন্ধ্র কর্পোরেশনের আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছেন পঞ্চায়েত ও তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রী নারা লোকেশ৷ স্বচ্ছ অন্ধ কর্পোরেশনের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মুরলীধরণ রেড্ডি বলেন, ‘‘আমরা চাই, পড়ুয়ারাই এলাকার কোন কোন বাড়িতে শৌচাগার নেই, তা চিহ্নিত করে প্রশাসনকে সাহায্য করুক৷ আর তাঁদের নিজেদের বাড়িতে যদি শৌচাগার না থাকে, তাহলে বাবা-মাকে শৌচাগার তৈরিতে উত্সাহ দিক৷’’
শুধু স্কুল বা কলেজের পড়ুয়াদেরই নয়, এলাকাভিত্তিক শৌচাগারের নকশা তৈরিতে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ুয়াদের ও সচেতনতা বাড়াতে ডাক্তারির পড়ুয়াদের সাহায্য নেওয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে অন্ধ্রপ্রদেশ সরকারের৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন