আজ বিকেল: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বড়সড় আন্দোলনে নামতে চলেছেন রাজ্যের পার্শ্বশিক্ষকরা। তাঁদের বড় সংগঠন রাজ্য পার্শ্বশিক্ষক সমিতির সভাপতি রমিউল ইসলাম শেখ জানিয়েছেন, ১১ জানুয়ারি তাঁরা সব সদস্যদের পরিবার সমেত নবান্ন অভিযান করবেন। দাবি একটাই, বেতন বৃদ্ধি করতে হবে। তার আগে ডিসেম্বরে তাঁরা বিকাশ ভবনে অভিযান করেও স্মারকলিপি জমা দেবেন। সম্প্রতি এই সংগঠনের গঠনতন্ত্রে পরিবর্তন করে সভাপতিকে সর্বোচ্চ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। এর আগেও এ ধরনের আন্দোলন করেছে এই সংগঠন।
বেতন না-বাড়লেও কাজের চাপ বেড়েই চলেছে পার্শ্বশিক্ষকদের। বিভিন্ন মামলার জটে থমকে রয়েছে স্কুলের উচ্চ প্রাথমিক স্তরে শিক্ষক নিয়োগ। প্রাথমিক স্তরে কিছু কিছু নিয়োগ হলেও তা পর্যাপ্ত নয় বলেই অনুযোগ শিক্ষা মহলের একাংশের। সেই জন্যই ক্রমশ চাপ বেড়েছে পার্শ্বশিক্ষকদের উপরে। বাড়তি ভার সামলাতে তাঁরা পিছপা হননি। কিন্তু দায়িত্বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বেতন না-বাড়ায় ক্ষোভ বাড়ছে তাঁদের।
মানবসম্পদ উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী মহেন্দ্র পাণ্ডে কয়েক সপ্তাহ আগেই জানিয়েছিলেন, দেশের মধ্যে সব থেকে কম বেতন পান পশ্চিমবঙ্গের পার্শ্ব ও চুক্তিভিত্তিক শিক্ষকেরা। এ রাজ্যে প্রাথমিক স্তরে ৫৯৫৪ এবং উচ্চ প্রাথমিক স্তরে ৮১৮৬ টাকা পান তাঁরা। অথচ পূর্ণ সময়ের শিক্ষকদের মতোই কাজ করতে হয় তাঁদের। ২০১৪ সালে ভাতাবৃদ্ধির কথা ঘোষণা করেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। কিন্তু, তিন’বছর পেরিয়ে গেলেও ১পয়সাও বেতন বৃদ্ধি হয়নি। সারা রাজ্যে ৫২ হাজার পার্শ্বশিক্ষক রয়েছেন। তাঁদের উন্নতির জন্য ২০১৫ সালের মধ্যেই প্রশিক্ষণহীন শিক্ষকদের ট্রেনিংয়ে যোগ দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। কিন্তু, ২০১৬ শেষ হতে চললেও প্রশিক্ষণের জন্য নাম নথিভুক্ত করেও কোনও লাভ হয়নি বলে অভিযোগ। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে এই বঞ্চনার অভিযোগে ফের রাস্তায় নামছে পার্শ্বশিক্ষক ও তাঁদের পরিবার।
বেতন না-বাড়লেও কাজের চাপ বেড়েই চলেছে পার্শ্বশিক্ষকদের। বিভিন্ন মামলার জটে থমকে রয়েছে স্কুলের উচ্চ প্রাথমিক স্তরে শিক্ষক নিয়োগ। প্রাথমিক স্তরে কিছু কিছু নিয়োগ হলেও তা পর্যাপ্ত নয় বলেই অনুযোগ শিক্ষা মহলের একাংশের। সেই জন্যই ক্রমশ চাপ বেড়েছে পার্শ্বশিক্ষকদের উপরে। বাড়তি ভার সামলাতে তাঁরা পিছপা হননি। কিন্তু দায়িত্বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বেতন না-বাড়ায় ক্ষোভ বাড়ছে তাঁদের।
মানবসম্পদ উন্নয়ন প্রতিমন্ত্রী মহেন্দ্র পাণ্ডে কয়েক সপ্তাহ আগেই জানিয়েছিলেন, দেশের মধ্যে সব থেকে কম বেতন পান পশ্চিমবঙ্গের পার্শ্ব ও চুক্তিভিত্তিক শিক্ষকেরা। এ রাজ্যে প্রাথমিক স্তরে ৫৯৫৪ এবং উচ্চ প্রাথমিক স্তরে ৮১৮৬ টাকা পান তাঁরা। অথচ পূর্ণ সময়ের শিক্ষকদের মতোই কাজ করতে হয় তাঁদের। ২০১৪ সালে ভাতাবৃদ্ধির কথা ঘোষণা করেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী। কিন্তু, তিন’বছর পেরিয়ে গেলেও ১পয়সাও বেতন বৃদ্ধি হয়নি। সারা রাজ্যে ৫২ হাজার পার্শ্বশিক্ষক রয়েছেন। তাঁদের উন্নতির জন্য ২০১৫ সালের মধ্যেই প্রশিক্ষণহীন শিক্ষকদের ট্রেনিংয়ে যোগ দেওয়া বাধ্যতামূলক করা হয়েছিল। কিন্তু, ২০১৬ শেষ হতে চললেও প্রশিক্ষণের জন্য নাম নথিভুক্ত করেও কোনও লাভ হয়নি বলে অভিযোগ। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে এই বঞ্চনার অভিযোগে ফের রাস্তায় নামছে পার্শ্বশিক্ষক ও তাঁদের পরিবার।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন