২৬ জানুয়ারি৷ ভারতের সাধারণতন্ত্র দিবস৷ সাতসকালে সেনাবাহিনীর কুচকাওয়াজ, আকাশ-বাতাস কাপিয়ে বায়ুসেনার যুদ্ধবিমানের অকুতোভয় প্রদর্শনী৷ সমস্ত দেশবাসীর কাছে গর্বের একটা দিন৷ কিন্তু নিজের দেশ সম্পর্কে সব তথ্যই কি জানা? কতটা ওয়াকিবহাল দেশের মানুষ৷ আসুন, গর্বের এই দিনটি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক ১০টি অজানা তথ্য৷ জানলে আপনিও গর্বিত হবেন৷
১. আগে ১৯৩০ সালের ২৬ জানুয়ারি অবিভক্ত ভারতের স্বাধীনতা বা পূর্ণ স্বরাজ দিবস হিসাবে পালিত হত৷ ব্রিটিশ সরকার যখন স্বাধীনতা দিবস ঘোষণা করতে নারাজ হয় তখন জাতীয় কংগ্রেস এই ২৬ জানুয়ারি দিনটিকে পূর্ণ স্বরাজ দিবস হিসাবে পালন করতে শুরু করে৷
২. ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা ঘোষণার পর ১৯৫০ সালে এই দিনে সংবিধান গৃহীত হয়৷
৩. স্বাধীনতা পাওয়ার তিন বছর পর ১৯৫০ সালে ভারতের প্রথম সাধারণতন্ত্র দিবস পালিত হয়৷
৪. প্রতিবছরই সাধারণতন্ত্র দিবসে অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকার জন্য অন্য দেশের রাষ্ট্রনায়ককে আমন্ত্রণ জানানো হয় সরকারের তরফ থেকে৷ প্রথম সাধারণতন্ত্র দিবসের মুখ্য অতিথি ছিলেন ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি সুকর্ণ৷
১. আগে ১৯৩০ সালের ২৬ জানুয়ারি অবিভক্ত ভারতের স্বাধীনতা বা পূর্ণ স্বরাজ দিবস হিসাবে পালিত হত৷ ব্রিটিশ সরকার যখন স্বাধীনতা দিবস ঘোষণা করতে নারাজ হয় তখন জাতীয় কংগ্রেস এই ২৬ জানুয়ারি দিনটিকে পূর্ণ স্বরাজ দিবস হিসাবে পালন করতে শুরু করে৷
২. ১৯৪৭ সালের ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা ঘোষণার পর ১৯৫০ সালে এই দিনে সংবিধান গৃহীত হয়৷
৩. স্বাধীনতা পাওয়ার তিন বছর পর ১৯৫০ সালে ভারতের প্রথম সাধারণতন্ত্র দিবস পালিত হয়৷
৪. প্রতিবছরই সাধারণতন্ত্র দিবসে অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকার জন্য অন্য দেশের রাষ্ট্রনায়ককে আমন্ত্রণ জানানো হয় সরকারের তরফ থেকে৷ প্রথম সাধারণতন্ত্র দিবসের মুখ্য অতিথি ছিলেন ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি সুকর্ণ৷
৫. ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি প্রথম সাধারণতন্ত্র দিবসে ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ নয়াদিল্লির দরবার হলে শপথগ্রহণ করেন৷
৬. সাধারণতন্ত্র দিবস একদিনের উৎসব নয় আদৌ৷ এটি তিনদিন ব্যাপী একটি উৎসব৷ এবং ২৯ জানুয়ারি বিটিং রিট্রিটের মধ্যে দিয়ে এই উৎসবের সমাপ্তি হয়৷
৭. রাজধানী দিল্লির রাজপথেই কিন্তু বরাবর সাধারণতন্ত্র দিবস পালিত হত না৷ ১৯৫০-৫৪ সাল পর্যন্ত দিল্লির আরউইন স্টেডিয়াম, কিংসওয়ে, লালকেল্লা, রামলীলা গ্রাউন্ডের মতো বিভিন্ন জায়গায় কুচকাওয়াজ হত৷ ১৯৫৫ সাল থেকে রাজপথই স্থায়ীভাবে বিবেচিত হয় কুচকাওয়াজের জন্য৷
৮. ভারতের সাধারণতন্ত্র দিবস আর কুচকাওয়াজে পড়শি দেশ পাকিস্তানের কোনও প্রতিনিধি থাকবে না তা কি হয়? ১৯৫৫ সালের সাধারণতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে পাকিস্তানের তৎকালীন গভর্নর জেনারেল মালিক গুলাম মহম্মদ মুখ্য অতিথি হিসাবে আমন্ত্রিত ছিলেন৷
৯. স্কটিশ সংগীতকার হেনরি ফ্রান্সিস লিটের সুর দেওয়া একটি বিখ্যাত সংগীত বরাবরই সাধারণতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে বাজানো হয়৷ কারণ মহাত্মা গান্ধীর বড় প্রিয় ছিল এই সংগীত৷১০. এই দিনেই বীরত্বের জন্য সেনাদের শৌর্য পুরস্কার প্রদান করা হয়৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন