কলকাতা: শূন্যপদের হিসাব অমিল৷ চূড়ান্ত হয়নি পরীক্ষার দিনক্ষণ৷ তবুও, নতুন করে অধ্যক্ষ নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করল রাজ্য কলেজ শিক্ষক কমিশন৷ নয়া বিজ্ঞপ্তি জারি করে কমিশনের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, যোগ্য প্রার্থীদের প্যানেল প্রকাশের আগে এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানিয়ে দেওয়া হবে৷
কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন করে অধ্যক্ষ নিয়োগের জন্য আগামী ১৫ নভেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করা যাবে৷ আর ২৪ নভেম্বর বিকাল চারটের মধ্যে আবেদনপত্রের প্রিন্ট আউট এপিআই ফরম্যাট পূরণ করে জমা দিতে হবে। অধ্যক্ষ নিয়োগের আবেদনের ফি রাখা হয়েছে পাঁচ হাজার টাকা৷ সংরক্ষিত শ্রেণির ক্ষেত্রে তা রাখা হয়েছে আড়াই হাজার টাকা৷ এর সঙ্গে ডেবিট এবং ক্রেডিট কার্ডে টাকা জমা দেওয়ার জন্য যথাক্রমে ১.২০ শতাংশ এবং ১ শতাংশ টাকা এবং কর অতিরিক্ত লাগবে৷ ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে ১০ টাকা চার্জ এবং কর অতিরিক্ত৷
অ্যাকাডেমিক পারফরম্যান্স ইন্ডিকেটর বা এপিআই-এর গেরোতেই আটকে যান অধিকাংশ প্রার্থী৷ এর ফলে যোগ্য প্রার্থী পেতে হিমশিম খেতে হয় কলেজ সার্ভিস কমিশনকে৷ মূলত সাধারণ ডিগ্রি এবং বিএড কলেজ (সংখ্যালঘু ছাড়া)-এর জন্যই অধ্যক্ষ নিয়োগ করা হবে৷ এর জন্য মাস্টার ডিগ্রিতে ন্যূনতম ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে৷ কলেজে পড়ানো হয় এমন বিষয়ে পিএইচডি থাকতে হবে৷
প্রকাশিত গবেষণাপত্রও থাকা আবশ্যিক৷ অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর বা প্রফেসর হিসাবে ন্যূনতম ১৫ বছর কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে৷ পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)-এর বেঁধে দেওয়া এপিআই স্কোর থাকাও আবশ্যিক৷
বিএড কলেজের ক্ষেত্রে স্নাতকোত্তরে ন্যূনতম ৫৫ শতাংশ নম্বরের পাশাপাশি এমএড-এও ন্যূনতম ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে৷ কলেজে পেডাগগি হিসাবে পড়ানো হয়, এমন বিষয়ে পিএইচডি থাকতে হবে৷ শিক্ষক শিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা, গবেষণা বা প্রশাসনিক কাজের ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকাও আবশ্যিক৷ ইউজিসি’র বেঁধে দেওয়া এপিআই স্কোর থাকতে হবে ওই প্রার্থীর৷ ১ জানুয়ারি, ২০১৭ পর্যন্ত বয়স হতে হবে সর্বোচ্চ ৫৫ বছর৷
সংরক্ষিত শ্রেণির জন্য মাস্টার ডিগ্রি স্তরে নম্বরের পাঁচ শতাংশ ছাড় রয়েছে৷ সেক্ষেত্রে ন্যূনতম নম্বর ৫০ শতাংশ৷ পিএইচডি ডিগ্রিধারী যে প্রার্থীরা ১৯৯১ সালের আগে স্নাতকোত্তর স্তর উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁদেরও ৫০ শতাংশ নম্বর থাকলেই চলবে৷ এবার আসা যাক এপিআই স্কোরে৷ ক্যাটিগরি-২ এবং ক্যাটিগরি-৩ মিলিয়ে ৪০০ পয়েন্ট তুলতে হবে প্রার্থীকে৷ সমগ্র নম্বরকে যদি ১০০ নম্বরের ওয়েটেজে নির্ণয় করা হয়, সেক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতায় নম্বর বরাদ্দ থাকবে ২০ শতাংশ, গবেষণা এবং প্রকাশিত প্রতিবেদনের মান অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ, নিজস্ব ক্ষেত্রে সম্যক জ্ঞান এবং শিক্ষকতার পারদর্শিতায় ২০ শতাংশ এবং ইন্টারভিউয়ের উপর ২০ শতাংশ নম্বর বরাদ্দ থাকবে৷
কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, নতুন করে অধ্যক্ষ নিয়োগের জন্য আগামী ১৫ নভেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন করা যাবে৷ আর ২৪ নভেম্বর বিকাল চারটের মধ্যে আবেদনপত্রের প্রিন্ট আউট এপিআই ফরম্যাট পূরণ করে জমা দিতে হবে। অধ্যক্ষ নিয়োগের আবেদনের ফি রাখা হয়েছে পাঁচ হাজার টাকা৷ সংরক্ষিত শ্রেণির ক্ষেত্রে তা রাখা হয়েছে আড়াই হাজার টাকা৷ এর সঙ্গে ডেবিট এবং ক্রেডিট কার্ডে টাকা জমা দেওয়ার জন্য যথাক্রমে ১.২০ শতাংশ এবং ১ শতাংশ টাকা এবং কর অতিরিক্ত লাগবে৷ ইন্টারনেট ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে ১০ টাকা চার্জ এবং কর অতিরিক্ত৷
অ্যাকাডেমিক পারফরম্যান্স ইন্ডিকেটর বা এপিআই-এর গেরোতেই আটকে যান অধিকাংশ প্রার্থী৷ এর ফলে যোগ্য প্রার্থী পেতে হিমশিম খেতে হয় কলেজ সার্ভিস কমিশনকে৷ মূলত সাধারণ ডিগ্রি এবং বিএড কলেজ (সংখ্যালঘু ছাড়া)-এর জন্যই অধ্যক্ষ নিয়োগ করা হবে৷ এর জন্য মাস্টার ডিগ্রিতে ন্যূনতম ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে৷ কলেজে পড়ানো হয় এমন বিষয়ে পিএইচডি থাকতে হবে৷
প্রকাশিত গবেষণাপত্রও থাকা আবশ্যিক৷ অ্যাসোসিয়েট প্রফেসর বা প্রফেসর হিসাবে ন্যূনতম ১৫ বছর কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে৷ পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)-এর বেঁধে দেওয়া এপিআই স্কোর থাকাও আবশ্যিক৷
বিএড কলেজের ক্ষেত্রে স্নাতকোত্তরে ন্যূনতম ৫৫ শতাংশ নম্বরের পাশাপাশি এমএড-এও ন্যূনতম ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে৷ কলেজে পেডাগগি হিসাবে পড়ানো হয়, এমন বিষয়ে পিএইচডি থাকতে হবে৷ শিক্ষক শিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা, গবেষণা বা প্রশাসনিক কাজের ১০ বছরের অভিজ্ঞতা থাকাও আবশ্যিক৷ ইউজিসি’র বেঁধে দেওয়া এপিআই স্কোর থাকতে হবে ওই প্রার্থীর৷ ১ জানুয়ারি, ২০১৭ পর্যন্ত বয়স হতে হবে সর্বোচ্চ ৫৫ বছর৷
সংরক্ষিত শ্রেণির জন্য মাস্টার ডিগ্রি স্তরে নম্বরের পাঁচ শতাংশ ছাড় রয়েছে৷ সেক্ষেত্রে ন্যূনতম নম্বর ৫০ শতাংশ৷ পিএইচডি ডিগ্রিধারী যে প্রার্থীরা ১৯৯১ সালের আগে স্নাতকোত্তর স্তর উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁদেরও ৫০ শতাংশ নম্বর থাকলেই চলবে৷ এবার আসা যাক এপিআই স্কোরে৷ ক্যাটিগরি-২ এবং ক্যাটিগরি-৩ মিলিয়ে ৪০০ পয়েন্ট তুলতে হবে প্রার্থীকে৷ সমগ্র নম্বরকে যদি ১০০ নম্বরের ওয়েটেজে নির্ণয় করা হয়, সেক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতায় নম্বর বরাদ্দ থাকবে ২০ শতাংশ, গবেষণা এবং প্রকাশিত প্রতিবেদনের মান অনুযায়ী সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ, নিজস্ব ক্ষেত্রে সম্যক জ্ঞান এবং শিক্ষকতার পারদর্শিতায় ২০ শতাংশ এবং ইন্টারভিউয়ের উপর ২০ শতাংশ নম্বর বরাদ্দ থাকবে৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন