রাজ্যের সব স্কুল ও কলেজ তিন মাসের মধ্যে রং করার নির্দেশ দিলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবার্ষিকী হলে রাজ্যের সব কলেজের অধ্যক্ষদের সঙ্গে উচ্চশিক্ষা দফতরের বৈঠকে শিক্ষামন্ত্রী এই নির্দেশ দিয়েছেন। শিক্ষামন্ত্রী জানান, এখন থেকে কলেজগুলিতে ক্যাজুয়াল কর্মী নিয়োগে উচ্চশিক্ষা দফতরের অনুমতি লাগবে। পাশাপাশি, কলেজগুলির যত্রতত্র পোস্টার লাগানো হয়। তিনি বলেন, '' কলেজের তহবিলে অনেক টাকা থাকে। তা থেকে খরচ করুন।'' রাজ্যে ৫০০-রও বেশি স্কুল এবং ৬৫ হাজারেরও বেশি কলেজ রয়েছে। স্কুলগুলির রং করার খরচ অবশ্য রাজ্যই দেবে বলে জানান শিক্ষামন্ত্রী৷
পার্থবাবু নিজে যে কলেজের প্রাক্তনী, সেই আশুতোষ কলেজের অধ্যক্ষ দীপক করের উদ্দেশে তিনি বলেন, '' রং করার পরেও হাজরা মোড় ঘুরলেই যদি কলেজের পোস্টার চোখ পড়ে, সেটা ঠিক না। এগুলো বন্ধ করুন। আড্ডা মারার জায়গায় গাছ লাগিয়ে দিন। '' স্কুল-কলেজে কোন রং করা হবে, তা নিয়ে অবশ্য শিক্ষামন্ত্রী কিছু বলেননি। তবে বিরোধীদের কটাক্ষ, গোটা রাজ্যই মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছেয় নীল-সাদা হয়েছে। এ ক্ষেত্রেও তা হলে অবাক হওয়ার কিছু নেই৷ এদিন কলেজে অতিরিক্ত ভর্তির নিয়ে প্রশ্ন কপ্রা হলে শিক্ষামন্ত্রী জানান, কোটার বাইরে একজনকেও নেওয়া হবে না। এ প্রসঙ্গেই তিনি বলেন, '' সব কলেজে ভর্তির চাহিদা থাকে না। কেন থাকছে না, দেখতে হবে। কলেজের পঠন-পাঠনের মান বাড়ানো দরকার৷ ''
পার্থবাবু বলেন, '' কলেজ পরিচালন সমিতির কাজ কি শুধু ক্যাজুয়াল কর্মী ঢোকানো? এগুলো মেনে নেওয়া হবে না। '' এ দিন শিক্ষামন্ত্রী কলেজগুলির পরিচালন সমিতিগুলিকে অধ্যক্ষদের ৭ হাজার টাকা ভাতার ব্যবস্থা করতে বলেন। এর মধ্যে ৬ হাজার টাকা যাতায়াত বাবদ, ১ হাজার টাকা টেলিফোন, ইন্টারনেট বাবদ। তবে তিনি জানিয়ে দেন, এই ভাতা বাড়ানোর জন্য পড়ুয়াদের ফি বাড়ানো যাবে না। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র কাউন্সিল অরাজনৈতিক হবে বলে এ দিনও জানান শিক্ষামন্ত্রী। রাজ্যে আরও পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় হবে। এর মধ্যে রয়েছে কলকাতার আইআইএসডব্লুবিএম, বোলপুরের বিশ্ববাংলা বিশ্ববিদ্যালয়। অন্যগুলি হবে মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম এবং হুগলিতে৷
পার্থবাবু নিজে যে কলেজের প্রাক্তনী, সেই আশুতোষ কলেজের অধ্যক্ষ দীপক করের উদ্দেশে তিনি বলেন, '' রং করার পরেও হাজরা মোড় ঘুরলেই যদি কলেজের পোস্টার চোখ পড়ে, সেটা ঠিক না। এগুলো বন্ধ করুন। আড্ডা মারার জায়গায় গাছ লাগিয়ে দিন। '' স্কুল-কলেজে কোন রং করা হবে, তা নিয়ে অবশ্য শিক্ষামন্ত্রী কিছু বলেননি। তবে বিরোধীদের কটাক্ষ, গোটা রাজ্যই মুখ্যমন্ত্রীর ইচ্ছেয় নীল-সাদা হয়েছে। এ ক্ষেত্রেও তা হলে অবাক হওয়ার কিছু নেই৷ এদিন কলেজে অতিরিক্ত ভর্তির নিয়ে প্রশ্ন কপ্রা হলে শিক্ষামন্ত্রী জানান, কোটার বাইরে একজনকেও নেওয়া হবে না। এ প্রসঙ্গেই তিনি বলেন, '' সব কলেজে ভর্তির চাহিদা থাকে না। কেন থাকছে না, দেখতে হবে। কলেজের পঠন-পাঠনের মান বাড়ানো দরকার৷ ''
পার্থবাবু বলেন, '' কলেজ পরিচালন সমিতির কাজ কি শুধু ক্যাজুয়াল কর্মী ঢোকানো? এগুলো মেনে নেওয়া হবে না। '' এ দিন শিক্ষামন্ত্রী কলেজগুলির পরিচালন সমিতিগুলিকে অধ্যক্ষদের ৭ হাজার টাকা ভাতার ব্যবস্থা করতে বলেন। এর মধ্যে ৬ হাজার টাকা যাতায়াত বাবদ, ১ হাজার টাকা টেলিফোন, ইন্টারনেট বাবদ। তবে তিনি জানিয়ে দেন, এই ভাতা বাড়ানোর জন্য পড়ুয়াদের ফি বাড়ানো যাবে না। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র কাউন্সিল অরাজনৈতিক হবে বলে এ দিনও জানান শিক্ষামন্ত্রী। রাজ্যে আরও পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয় হবে। এর মধ্যে রয়েছে কলকাতার আইআইএসডব্লুবিএম, বোলপুরের বিশ্ববাংলা বিশ্ববিদ্যালয়। অন্যগুলি হবে মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম এবং হুগলিতে৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন