ওয়াশিংটন: বাল্যবিবাহ সংক্রান্ত চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ্যে আনল বিশ্বব্যাংক ও সেভ দ্যা চিলড্রেনের নয়া গবেষণা৷ তথ্য বলছে, বিশ্বে প্রতিদিন কমপক্ষে ২০ হাজার নাবালিকা বাল্যবিবাহের শিকার হয়৷ বাল্যবিবাহের পর মাতৃত্বজনিত সমস্যা মুখোমুখি হতে হয় তাদের৷
বিশ্বের ১১২টি দেশের উপর গবেষণা চালিয়ে বিশ্বব্যাংক ও সেভ দ্যা চিলড্রেনের তরফে জানানো হয়েছে, বাল্যবিবাহ আইনত নিষিদ্ধ এমন দেশগুলিতেও প্রতিবছর গড়ে ৭৫ লক্ষ মেয়ে বাল্যবিবাহের শিকার। আর উন্নয়নশীল দেশগুলিতে প্রতি তিন জনে একজন মেয়ে বাল্যবিবাহের শিকার। পরে নানা কারণে পড়াশোনার ক্ষেত্রে সরকারি বিধিনিষেধের শিকার হয়ে লেখাপড়া বাদ দিতে বাধ্য হচ্ছে তারা৷
এমন একটি দেশ তানজানিয়া। সেখানে অন্তঃসত্ত্বা মেয়েদের স্কুলে যাওয়া নিষেধ। অবশ্য গত দু’বছরে দেশটিতে বাল্যবিবাহ প্রতিহত করতে কিছু পদক্ষেপ গৃহীত হয়েছে। মেক্সিকো এবং জিম্বাবুয়ে সহ আরও ১০টি দেশ বাল্যবিবাহ সংক্রান্ত আইন পরিবর্তন করেছে। এক্ষেত্রে হয় তারা বৈধ বিবাহের বয়সসীমা উঠিয়ে নিয়েছে, নতুবা পরিবার ও আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে তা বৈধ ঘোষণা করেছে৷
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মোট বাল্যবিবাহের দুই-তৃতীয়াংশই হচ্ছে এমন সব দেশে যেখানে তা নিষিদ্ধ। এ থেকে বোঝা যায় যে, এসব দেশে বাল্যবিবাহ সংশ্লিষ্ট আইনের যথাযথ প্রয়োগ নেই। আবার অনেক দেশে বিয়ের ন্যূনতম বয়স জাতীয় আইনের ভিত্তিতে নির্ধারণ না করে ধর্মীয় এবং সামাজিক রীতি অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়। এর ফলে আইনের প্রয়োগ কঠিন হয়ে পড়ে।
বিশ্বের ১১২টি দেশের উপর গবেষণা চালিয়ে বিশ্বব্যাংক ও সেভ দ্যা চিলড্রেনের তরফে জানানো হয়েছে, বাল্যবিবাহ আইনত নিষিদ্ধ এমন দেশগুলিতেও প্রতিবছর গড়ে ৭৫ লক্ষ মেয়ে বাল্যবিবাহের শিকার। আর উন্নয়নশীল দেশগুলিতে প্রতি তিন জনে একজন মেয়ে বাল্যবিবাহের শিকার। পরে নানা কারণে পড়াশোনার ক্ষেত্রে সরকারি বিধিনিষেধের শিকার হয়ে লেখাপড়া বাদ দিতে বাধ্য হচ্ছে তারা৷
এমন একটি দেশ তানজানিয়া। সেখানে অন্তঃসত্ত্বা মেয়েদের স্কুলে যাওয়া নিষেধ। অবশ্য গত দু’বছরে দেশটিতে বাল্যবিবাহ প্রতিহত করতে কিছু পদক্ষেপ গৃহীত হয়েছে। মেক্সিকো এবং জিম্বাবুয়ে সহ আরও ১০টি দেশ বাল্যবিবাহ সংক্রান্ত আইন পরিবর্তন করেছে। এক্ষেত্রে হয় তারা বৈধ বিবাহের বয়সসীমা উঠিয়ে নিয়েছে, নতুবা পরিবার ও আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে তা বৈধ ঘোষণা করেছে৷
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মোট বাল্যবিবাহের দুই-তৃতীয়াংশই হচ্ছে এমন সব দেশে যেখানে তা নিষিদ্ধ। এ থেকে বোঝা যায় যে, এসব দেশে বাল্যবিবাহ সংশ্লিষ্ট আইনের যথাযথ প্রয়োগ নেই। আবার অনেক দেশে বিয়ের ন্যূনতম বয়স জাতীয় আইনের ভিত্তিতে নির্ধারণ না করে ধর্মীয় এবং সামাজিক রীতি অনুযায়ী নির্ধারণ করা হয়। এর ফলে আইনের প্রয়োগ কঠিন হয়ে পড়ে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন