আগরতলা : ত্রিপুরায় দলের সাংগঠনিক পরিকাঠামোর পর্যালোচনা করতে রাজ্যে এলেন বিজেপি-র উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাংগঠনিক সম্পাদক অজয় জামুয়াল। তিনি বিভিন্ন বিধানসভা কেন্দ্রে গিয়ে কর্মীদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলছেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, অজয় জামুয়াল বুধবার খয়েরপুর এবং মজলিশপুর বিধানসভা কেন্দ্রে গিয়ে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এর আগে পর্যায়ক্রমে বৈঠক করেন এই বিধানসভা কেন্দ্রগুলির নির্বাচিত বিধায়কদের সঙ্গে। দীর্ঘ কয়েক দশক বাদে এই বিধানসভা কেন্দ্র দুটি বামেদের হাতছাড়া হয়েছে।
অজয় জামুয়ালের সফর সম্পর্কে খয়েরপুরের বিজেপি বিধায়ক তথা প্রাক্তন মন্ত্রী রতন চক্রবর্তী বলেন, "নির্বাচনে জয়ী হওয়াই শেষ কথা নয়। বিজেপি-র সাংগঠনিক ভিত এখনও শক্তিশালী হয়নি। তবে মানুষ বুঝতে পেরেছেন বিজেপি-র নীতি আদর্শ রয়েছে। তাই জনগণ খোলা হাতে বিজেপি প্রার্থীদের ভোট দিয়েছেন শুধু বামেদের তাড়ানোর লক্ষ্যে। কিন্তু সংগঠনকে আরও মজবুত করতে হবে। অন্যথা রাজ্য সরকারের কাজের সুফল তৃণমূল স্তরে নিয়ে যাওয়া কঠিন হয়ে যাবে। সর্বোপরি পার্টির নিয়মশৃঙ্খলা মান্য করে চলা এবং দলের আদর্শ সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান থাকা আবশ্যক। যাতে করে কর্মীদের আদর্শে উদ্বুদ্ধ করে সমাজ ও দেশের কাজে লাগানো যায়। এই লক্ষ্যেই অজয় জামুয়াল রাজ্যে এসেছেন।"
জানা গেছে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাংগঠনিক সম্পাদক দুটি বিধানসভা কেন্দ্রে পর্যায়ক্রমে বেশ কয়েক দফা বৈঠক করেছেন। বৈঠকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। একই সঙ্গে দলে নবাগতরা যাতে কোনও ধরনের উশৃঙ্খল আচরণ না-করেন সে বিষয়েও পদক্ষেপ নেওয়া বিষয়ে চর্চা হয়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, অজয় জামুয়াল বুধবার খয়েরপুর এবং মজলিশপুর বিধানসভা কেন্দ্রে গিয়ে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এর আগে পর্যায়ক্রমে বৈঠক করেন এই বিধানসভা কেন্দ্রগুলির নির্বাচিত বিধায়কদের সঙ্গে। দীর্ঘ কয়েক দশক বাদে এই বিধানসভা কেন্দ্র দুটি বামেদের হাতছাড়া হয়েছে।
অজয় জামুয়ালের সফর সম্পর্কে খয়েরপুরের বিজেপি বিধায়ক তথা প্রাক্তন মন্ত্রী রতন চক্রবর্তী বলেন, "নির্বাচনে জয়ী হওয়াই শেষ কথা নয়। বিজেপি-র সাংগঠনিক ভিত এখনও শক্তিশালী হয়নি। তবে মানুষ বুঝতে পেরেছেন বিজেপি-র নীতি আদর্শ রয়েছে। তাই জনগণ খোলা হাতে বিজেপি প্রার্থীদের ভোট দিয়েছেন শুধু বামেদের তাড়ানোর লক্ষ্যে। কিন্তু সংগঠনকে আরও মজবুত করতে হবে। অন্যথা রাজ্য সরকারের কাজের সুফল তৃণমূল স্তরে নিয়ে যাওয়া কঠিন হয়ে যাবে। সর্বোপরি পার্টির নিয়মশৃঙ্খলা মান্য করে চলা এবং দলের আদর্শ সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান থাকা আবশ্যক। যাতে করে কর্মীদের আদর্শে উদ্বুদ্ধ করে সমাজ ও দেশের কাজে লাগানো যায়। এই লক্ষ্যেই অজয় জামুয়াল রাজ্যে এসেছেন।"
জানা গেছে, উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাংগঠনিক সম্পাদক দুটি বিধানসভা কেন্দ্রে পর্যায়ক্রমে বেশ কয়েক দফা বৈঠক করেছেন। বৈঠকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। একই সঙ্গে দলে নবাগতরা যাতে কোনও ধরনের উশৃঙ্খল আচরণ না-করেন সে বিষয়েও পদক্ষেপ নেওয়া বিষয়ে চর্চা হয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন