আজ বিকেল: প্রশিক্ষণ নেই, তবুও বহাল শিক্ষকতার চাকরি৷ NCTE-র নিয়ম অনুযায়ী, চাকরি করলেও বিএড আবশ্যিক৷ তার জন্য দরকার স্নাতকস্তরে ৫০ শতাংশ নম্বর লাগবে৷ রাজ্যে চাকরিরত অনেক শিক্ষক, শিক্ষিকারই আবার ৫০ শতাংশ নম্বরও নেই৷
ফলে চাকরি নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে তাদের মধ্যে৷ এরকম ২২৬ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা অবশেষে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন৷ হাইকোর্ট মামলাটিকে গুরুত্বপূর্ণ বলে জানিয়েছে৷ ৫ জানুয়ারি বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্তের কথা জানাবে আদালত৷
২০১৩ সালে হওয়া এসএসসি পরীক্ষায় পাশ করে নিয়োগপত্র পান বিএড প্রশিক্ষণ না থাকা কয়েক হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা৷ কথা ছিল, চাকরি পাওয়ার দু’বছরের মধ্যে এইসব শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বিএড করে নিতে হবে৷ কিন্তু, রাজ্যে পর্যাপ্ত বিএড কলেজ না থাকায় অনেকেই তা করে উঠতে পারেননি৷ তাছাড়া প্রশিক্ষণের জন্য স্নাতকস্তরে ৫০ শতাংশ নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক ছিল৷ অনেক শিক্ষক-শিক্ষিকার ৫০ শতাংশ নম্বর ছিল না৷ ফলে তারা বিএড-এ ভর্তি হতে পারেননি৷
এদিকে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের দেওয়া দু’বছর সময় পেরিয়ে গিয়েছে৷ তাহলে আইন অনুযায়ী তো এইসব শিক্ষক শিক্ষিকারা তো চাকরি করতে পারেন না৷ এক্ষেত্রে সংসদে পাশ হওয়া একটি বিল রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে এসমস্ত চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে৷ ইতিমধ্যে সংসদে Right of Children to Free and Compulsory Education Amendment Bill পাশ হয়েছে৷
যেখানে চাকরিরত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বিএড প্রশিক্ষণের সময়সীমা বাড়িয়ে ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত করা হয়৷ অর্থাৎ এই সময়ের মধ্যে প্রশিক্ষণ শেষ করতে হবে৷ কিন্তু, সমস্যা হল, এনসিটিই (NCTE) প্রশিক্ষণ নেওয়ার ক্ষেত্রে আবশ্যিক ৫০ শতাংশ নম্বর থাকার কথা বলেছিল৷ তা নিয়ে বিলে কিছু জানানো হয়নি৷
এখন এই জটিলতা থেকে মুক্তি পেতেই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন ২২৬ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা৷ মামলা বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তীর এজলাসে ওঠে৷ বিচারপতি বিষয়টি নিয়ে রাজ্য সরকার ও এনসিটিইর মতামত জানতে চেয়েছেন৷ তাদের মতামত জমা পড়ার পরই মামলাটি নিয়ে সিদ্ধান্ত দেবে আদালত৷
ফলে চাকরি নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে তাদের মধ্যে৷ এরকম ২২৬ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা অবশেষে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন৷ হাইকোর্ট মামলাটিকে গুরুত্বপূর্ণ বলে জানিয়েছে৷ ৫ জানুয়ারি বিষয়টি নিয়ে সিদ্ধান্তের কথা জানাবে আদালত৷
২০১৩ সালে হওয়া এসএসসি পরীক্ষায় পাশ করে নিয়োগপত্র পান বিএড প্রশিক্ষণ না থাকা কয়েক হাজার শিক্ষক-শিক্ষিকা৷ কথা ছিল, চাকরি পাওয়ার দু’বছরের মধ্যে এইসব শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বিএড করে নিতে হবে৷ কিন্তু, রাজ্যে পর্যাপ্ত বিএড কলেজ না থাকায় অনেকেই তা করে উঠতে পারেননি৷ তাছাড়া প্রশিক্ষণের জন্য স্নাতকস্তরে ৫০ শতাংশ নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক ছিল৷ অনেক শিক্ষক-শিক্ষিকার ৫০ শতাংশ নম্বর ছিল না৷ ফলে তারা বিএড-এ ভর্তি হতে পারেননি৷
এদিকে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের দেওয়া দু’বছর সময় পেরিয়ে গিয়েছে৷ তাহলে আইন অনুযায়ী তো এইসব শিক্ষক শিক্ষিকারা তো চাকরি করতে পারেন না৷ এক্ষেত্রে সংসদে পাশ হওয়া একটি বিল রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে এসমস্ত চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে৷ ইতিমধ্যে সংসদে Right of Children to Free and Compulsory Education Amendment Bill পাশ হয়েছে৷
যেখানে চাকরিরত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বিএড প্রশিক্ষণের সময়সীমা বাড়িয়ে ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত করা হয়৷ অর্থাৎ এই সময়ের মধ্যে প্রশিক্ষণ শেষ করতে হবে৷ কিন্তু, সমস্যা হল, এনসিটিই (NCTE) প্রশিক্ষণ নেওয়ার ক্ষেত্রে আবশ্যিক ৫০ শতাংশ নম্বর থাকার কথা বলেছিল৷ তা নিয়ে বিলে কিছু জানানো হয়নি৷
এখন এই জটিলতা থেকে মুক্তি পেতেই কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন ২২৬ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা৷ মামলা বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তীর এজলাসে ওঠে৷ বিচারপতি বিষয়টি নিয়ে রাজ্য সরকার ও এনসিটিইর মতামত জানতে চেয়েছেন৷ তাদের মতামত জমা পড়ার পরই মামলাটি নিয়ে সিদ্ধান্ত দেবে আদালত৷
আরও পড়ুন-
আরও পড়ুন- শিক্ষক নিয়োগে পর্ষদ সভাপতি’র মন্তব্যে আরও বাড়ল
বিতর্ক,
তাহলে সত্যিই কি দুর্নীতি হয়েছে?
আরও পড়ুন- রাজ্যে কাজের কোনও অভাব নেই: মমতা
আরও পড়ুন- শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির পাহাড় ভাঙতে যে পথে এগচ্ছেন রাজ্যের কয়েক হাজার
যুবক
আরও পড়ুন- প্রাথমিকের সিলেবাসে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনছে সিলেবাস কমিটি!
আরও পড়ুন- প্রাথমিকের সিলেবাসে যুগান্তকারী পরিবর্তন আনছে সিলেবাস কমিটি!
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন