কলকাতা: স্নাতক ও স্নাতকোত্তর-স্তরের সব আসন ভর্তি হয়নি প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে৷ বলতে গেলে, গত বছরও এরকম পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল৷ জানা গিয়েছে, এই বছর সব মিলিয়ে কমপক্ষে ৩০৫টি আসন ফাঁকা পড়ে রয়েছে৷
রাজ্যের প্রথম সারির এক বিশ্ববিদ্যালয়ের এরকম দশা কেন হল? কেউ বলছেন, বারবার কলেজ কর্তৃপক্ষ বনাম পড়ুয়াদের গোলমালের জেরে প্রেসিডেন্সির ভাবমূর্তি মার খেয়েছে৷ তাই প্রেসিডেন্সিতে ভর্তি হয়েও দিল্লি, বেঙ্গালুরু বা মুম্বইয়ে পাড়ি দিতে পিছপা হননি পড়ুয়ারা৷ আর এ সব ক্ষেত্রেই উঠে এসেছে ভর্তি ব্যবস্থায় গলদের প্রসঙ্গ৷
স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পড়ুয়াদের অভিযোগ, স্নাতক স্তরে তৃতীয় পর্ব পর্যন্ত কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা করে আসন ভরানোর চেষ্টা করা হলেও তা সফল হয়নি৷ অন্যদিকে, স্নাতকোত্তরের ক্ষেত্রে সেই চেষ্টাটুকুও করা হয়নি বলে অভিযোগ করেন প্রেসিডেন্সির ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক অরিন্দম ডলই৷ তিনি জানান, স্নাতক স্তরে ৬৫৬টি আসনের মধ্যে ফাঁকা পড়ে রয়েছে প্রায় ১৮০টি আসন৷ স্নাতকোত্তরে ফাঁকা ১২৫টি আসন৷
রাজ্যের প্রথম সারির এক বিশ্ববিদ্যালয়ের এরকম দশা কেন হল? কেউ বলছেন, বারবার কলেজ কর্তৃপক্ষ বনাম পড়ুয়াদের গোলমালের জেরে প্রেসিডেন্সির ভাবমূর্তি মার খেয়েছে৷ তাই প্রেসিডেন্সিতে ভর্তি হয়েও দিল্লি, বেঙ্গালুরু বা মুম্বইয়ে পাড়ি দিতে পিছপা হননি পড়ুয়ারা৷ আর এ সব ক্ষেত্রেই উঠে এসেছে ভর্তি ব্যবস্থায় গলদের প্রসঙ্গ৷
স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পড়ুয়াদের অভিযোগ, স্নাতক স্তরে তৃতীয় পর্ব পর্যন্ত কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা করে আসন ভরানোর চেষ্টা করা হলেও তা সফল হয়নি৷ অন্যদিকে, স্নাতকোত্তরের ক্ষেত্রে সেই চেষ্টাটুকুও করা হয়নি বলে অভিযোগ করেন প্রেসিডেন্সির ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক অরিন্দম ডলই৷ তিনি জানান, স্নাতক স্তরে ৬৫৬টি আসনের মধ্যে ফাঁকা পড়ে রয়েছে প্রায় ১৮০টি আসন৷ স্নাতকোত্তরে ফাঁকা ১২৫টি আসন৷
প্রেসিডেন্সিতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর স্তরে এখন ভর্তির পরীক্ষা নেয় জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড৷ পড়ুয়াদের অভিযোগ, ছাত্র ভর্তির ওয়েটিং লিস্টও এ বার খুবই ছোট প্রকাশ করা হয়েছে৷ দেখা গিয়েছে, যাঁরা ভর্তি হয়েছেন তাঁদের মধ্যে অনেকে আবার প্রেসিডেন্সি ছেড়ে চলেও গিয়েছেন৷
প্রেসিডেন্সির পূর্বতন ডিন অব সায়েন্স সোমক রায়চৌধুরীর যুক্তি, প্রেসিডেন্সিতে শিক্ষকের ঘাটতি রয়েছে৷ কিন্তু নিজের বিষয় পদার্থবিদ্যা নিয়ে তাঁর বক্তব্য, যে পাঠ্যক্রম পদার্থবিদ্যায় প্রেসিডেন্সিতে পড়ানো হয় তা খুবই আধুনিক৷ তারপরও আসন ফাঁকা থাকার বিষয়টিতে সোমকবাবু বিস্মিত৷ এ বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি উপাচার্য অনুরাধা লোহিয়া৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন