আজ বিকেল: দলের সদ্য প্রাক্তন সহ সভাপতি মুকুল রায়ের দলত্যাগের ঘটনাকে কেন্দ্র করে এককাট্টা হচ্ছেন বনগাঁ শহরের আদি তৃণমূল কংগ্রেসের বহু নেতা-কর্মী৷ প্রকাশ্যে এই এককাট্টা হওয়ার বিষয়টি এখনও না এলেও, খোদ দলেরই বিভিন্ন অংশে চলছে এমন চর্চা৷ বনগাঁ থেকে বেশ কয়েকজন তৃণমূল নেতা ক্রামাগত মুকুল রায়ের সঙ্গে যোগাযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন বলে সূত্রে খবর৷ পরবর্তী সিদ্ধান্তের উপর সমানে নজর রেখে চলেছেন মহকুমার মুকুল ঘনিষ্ঠ আদি তৃণমূলের নেতা কর্মীরা৷
তৃণমূল কংগ্রেসের আদি এবং নব্য, বিভিন্ন কারণে এই দুই শিবিরের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব রয়েছে, বিভিন্ন ঘটনায় তা প্রকাশ্যেও এসেছে৷ কিন্তু, দলের প্রাক্তন সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের বিষয়টিকে কেন্দ্র করে কেন এ বার এককাট্টা হচ্ছেন আদি তৃণমূল কংগ্রেসের বহু নেতা-কর্মী, যাঁরা দলের প্রথম দিন থেকেই রয়েছেন?
তার কারণ হিসাবে বনগাঁ শহরের তৃণমূল নেতাদের একাংশের বেপরোয়া মনোভাব রয়েছে বলে চর্চা চলছে ঘাসফুলের আদি শিবিরের বিভিন্ন অংশে৷ কিন্তু, কেন? কারণ, ক্ষমতার অলিন্দে থাকার কারণে নব্য তৃণমূলিদের কাছে বরাবরই ব্রাত্য হয়েছেন আদি তৃণমূলের বহু নেতা৷ তাঁদের গুরুত্বও ঠিকঠাক দেওয়া হয় না৷ অভিযোগ, মিছিল-মিটিংয়েও তাঁরা ঠিকঠাক আমন্ত্রণ পান না৷ দু’একজন নেতার কথায় নাকি মহকুমায় পরিচালিত হচ্ছে দল৷ ফলে, দীর্ঘদিনে বঞ্চনা মেনে নিতে পারছেন না আদি তৃণমূলের একাংশ৷
গত বিধানসভা ভোটের আগে সিদ্ধান্ত হয়েছিল, আদি তৃণমূলিদের দলে গুরুত্ব দেওয়া হবে৷ নেওয়া হবে মতামত৷ অভিযোগ বিধানসভা নির্বাচনের পর ফের তাঁদেরকে বসিয়ে রাখা হয়েছে৷ ভয় দেখিয়ে মুখ বন্ধ রাখতে বলা হচ্ছে৷ এই প্রসঙ্গে না অপ্রকাশিত রাখার শর্তে বনগাঁ মহকুমার এক আদি তৃণমূল নেতা বলেন, ‘‘আদি তৃণমূল কংগ্রেসের যে সব নেতা-কর্মী এককাট্টা হচ্ছেন, তাঁরা আপাতত পরিস্থিতির উপর নজর রেখে চলেছেন৷ পরিস্থিতি বুঝে তাঁরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন৷ এই সব নেতা-কর্মী যে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেন৷ তাঁরা মুকুল রায়ের সঙ্গেও থাকতে পারেন৷’’
কারণ, বনগাঁর সঙ্গে মুকুল রায়ের যোগাযোগ বেশ পুরানো৷ বনগাঁর ব্লকস্তরের বেশিরভাগ নেতাকে নামে চেনেন তিনি৷ দলে কোণঠাসা হলেও চলতি বছরে ২৬ ফেব্রুয়ারি বাগদায় যান মুকুল রায়৷ তৃণমূলের প্রাক্তন সর্বভারতীয় সহ সভাপতি মুকুল রায়ের সঙ্গে বাগদায় দু’টি অনুষ্ঠানে দুলাল বরকে একই মঞ্চে দেখা গিয়েছে৷ গত বছর, পুজো মণ্ডপ উদ্বোধনেও মুকুল রায়কে মতিগঞ্জে দেখা গিয়েছিল৷ তখন থেকেই জল্পনা শুরু হয়েছিল, এবার কী নিজেদের জমি শক্ত করছেন আদি তৃণমূলের মুকুল অনুগামীরা? তবে, কিছু দিন জল্পনা চললেও পরে তা স্বাভাবিক হয়৷ কিন্তু, দলে একেবারে গুরুত্বহীন হওয়ার কারণে মুকুলের দল ছাড়ার ঘোষণা নতুন করে মাত্রা পেয়েছে আদি বঞ্চিত তৃণমূল মহলে৷
তৃণমূল কংগ্রেসের আদি এবং নব্য, বিভিন্ন কারণে এই দুই শিবিরের মধ্যে যে দ্বন্দ্ব রয়েছে, বিভিন্ন ঘটনায় তা প্রকাশ্যেও এসেছে৷ কিন্তু, দলের প্রাক্তন সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের বিষয়টিকে কেন্দ্র করে কেন এ বার এককাট্টা হচ্ছেন আদি তৃণমূল কংগ্রেসের বহু নেতা-কর্মী, যাঁরা দলের প্রথম দিন থেকেই রয়েছেন?
তার কারণ হিসাবে বনগাঁ শহরের তৃণমূল নেতাদের একাংশের বেপরোয়া মনোভাব রয়েছে বলে চর্চা চলছে ঘাসফুলের আদি শিবিরের বিভিন্ন অংশে৷ কিন্তু, কেন? কারণ, ক্ষমতার অলিন্দে থাকার কারণে নব্য তৃণমূলিদের কাছে বরাবরই ব্রাত্য হয়েছেন আদি তৃণমূলের বহু নেতা৷ তাঁদের গুরুত্বও ঠিকঠাক দেওয়া হয় না৷ অভিযোগ, মিছিল-মিটিংয়েও তাঁরা ঠিকঠাক আমন্ত্রণ পান না৷ দু’একজন নেতার কথায় নাকি মহকুমায় পরিচালিত হচ্ছে দল৷ ফলে, দীর্ঘদিনে বঞ্চনা মেনে নিতে পারছেন না আদি তৃণমূলের একাংশ৷
গত বিধানসভা ভোটের আগে সিদ্ধান্ত হয়েছিল, আদি তৃণমূলিদের দলে গুরুত্ব দেওয়া হবে৷ নেওয়া হবে মতামত৷ অভিযোগ বিধানসভা নির্বাচনের পর ফের তাঁদেরকে বসিয়ে রাখা হয়েছে৷ ভয় দেখিয়ে মুখ বন্ধ রাখতে বলা হচ্ছে৷ এই প্রসঙ্গে না অপ্রকাশিত রাখার শর্তে বনগাঁ মহকুমার এক আদি তৃণমূল নেতা বলেন, ‘‘আদি তৃণমূল কংগ্রেসের যে সব নেতা-কর্মী এককাট্টা হচ্ছেন, তাঁরা আপাতত পরিস্থিতির উপর নজর রেখে চলেছেন৷ পরিস্থিতি বুঝে তাঁরা পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবেন৷ এই সব নেতা-কর্মী যে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারেন৷ তাঁরা মুকুল রায়ের সঙ্গেও থাকতে পারেন৷’’
কারণ, বনগাঁর সঙ্গে মুকুল রায়ের যোগাযোগ বেশ পুরানো৷ বনগাঁর ব্লকস্তরের বেশিরভাগ নেতাকে নামে চেনেন তিনি৷ দলে কোণঠাসা হলেও চলতি বছরে ২৬ ফেব্রুয়ারি বাগদায় যান মুকুল রায়৷ তৃণমূলের প্রাক্তন সর্বভারতীয় সহ সভাপতি মুকুল রায়ের সঙ্গে বাগদায় দু’টি অনুষ্ঠানে দুলাল বরকে একই মঞ্চে দেখা গিয়েছে৷ গত বছর, পুজো মণ্ডপ উদ্বোধনেও মুকুল রায়কে মতিগঞ্জে দেখা গিয়েছিল৷ তখন থেকেই জল্পনা শুরু হয়েছিল, এবার কী নিজেদের জমি শক্ত করছেন আদি তৃণমূলের মুকুল অনুগামীরা? তবে, কিছু দিন জল্পনা চললেও পরে তা স্বাভাবিক হয়৷ কিন্তু, দলে একেবারে গুরুত্বহীন হওয়ার কারণে মুকুলের দল ছাড়ার ঘোষণা নতুন করে মাত্রা পেয়েছে আদি বঞ্চিত তৃণমূল মহলে৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন