আজ, শুক্রবার সন্ধ্যায় অথবা আগামিকাল শনিবার প্রকাশিত হতে চলেছে রাজ্যের নিট পরীক্ষার্থীদের স্টেট র্যাংকিং৷ জানিয়েছেন রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা (শিক্ষা) ডাঃ দেবাশিস ভট্টাচার্য৷ তিনি বলেন, ‘‘আমরা বন্ধ খামে আমাদের রাজ্য কোটার নিট আসন পেয়েছি। চেষ্টা করছি, শুক্রবারই সন্ধ্যার মধ্যে তা প্রকাশ করে দেওয়ার। বড়জোর শনিবার হতে পারে।’’ সম্প্রতি সর্বভারতীয় মেডিকেল এন্ট্রান্স বা নিটের ফল প্রকাশিত হয়েছে। ছাত্রছাত্রীরা নিজেদের অল ইন্ডিয়া র্যাংকিং জানতে পেরেছেন। কিন্তু, স্টেটর্যাংকিং জানতে না পারায়, দুশ্চিন্তা বাড়ছে।
সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, এ বছর অল ইন্ডিয়া বা সর্বভারতীয় ও রাজ্য কোটার আসনে দু’দফায় কাউন্সেলিং হবে। তারপরও আসন খালি থাকলে করতে হবে ম্যানুয়াল কাউন্সেলিং। আদালতের নির্দেশ থেকে মোটামুটি এটা স্পষ্ট যে, প্রথম দু’দফার কাউন্সেলিং হবে অনলাইনে।
গত ৭ মে রাজ্যের ৭০-৭৫ হাজার ছাত্রছাত্রী মিলিয়ে দেশের প্রায় সাড়ে ১১ লক্ষ পরীক্ষার্থী মেডিকেলে বা ডেন্টালে ভরতির অভিন্ন এন্ট্রান্স বা নিটে বসেছিলেন। কিন্তু অভিন্ন প্রশ্নপত্রের বদলে বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষার পরীক্ষার্থীদের আলাদা আলদা প্রশ্ন দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। বাংলা ভাষার পরীক্ষার্থীদের প্রশ্নও কঠিন ছিল বলে অভিযোগ। এ নিয়ে রাজ্য ও দেশ তোলপাড় হয়। মামলা-মোকদ্দমাও হয়। মাদ্রাজ হাইকোর্ট ফল প্রকাশে স্থগিতাদেশ জারি করে। কিন্তু, শেষমেশ দেশের সর্বোচ্চ আদালত তা প্রত্যাহার করে নেয়। ২৩ জুন ফল প্রকাশের পর পশ্চিমবঙ্গের ছাত্রছাত্রীদের আশঙ্কাই সত্যি প্রমাণিত হয়েছে। বাংলা মাধ্যমের সিংহভাগ পরীক্ষার্থীই অত্যন্ত খারাপ ফল করেছেন। এর মধ্যে বাংলার পরীক্ষার্থীদের কাছে একটাই আশার আলো, যদি রাজ্যের মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলিতে ঠাঁই মেলে। ২০১৩ সালের নিটে এ রাজ্যের মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলিতে অল ইন্ডিয়া ৩৪ হাজার র্যাংকিং পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীরা ভরতি হতে পেরেছিলেন। সেই আশায় এখনও বুক বেঁধে আছেন বহু ছাত্রছাত্রী। এই পরিস্থিতিতে নিজেদের স্টেট র্যাং কিং জানার জন্য মুখিয়ে আছেন তাঁরা।
সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, এ বছর অল ইন্ডিয়া বা সর্বভারতীয় ও রাজ্য কোটার আসনে দু’দফায় কাউন্সেলিং হবে। তারপরও আসন খালি থাকলে করতে হবে ম্যানুয়াল কাউন্সেলিং। আদালতের নির্দেশ থেকে মোটামুটি এটা স্পষ্ট যে, প্রথম দু’দফার কাউন্সেলিং হবে অনলাইনে।
গত ৭ মে রাজ্যের ৭০-৭৫ হাজার ছাত্রছাত্রী মিলিয়ে দেশের প্রায় সাড়ে ১১ লক্ষ পরীক্ষার্থী মেডিকেলে বা ডেন্টালে ভরতির অভিন্ন এন্ট্রান্স বা নিটে বসেছিলেন। কিন্তু অভিন্ন প্রশ্নপত্রের বদলে বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষার পরীক্ষার্থীদের আলাদা আলদা প্রশ্ন দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। বাংলা ভাষার পরীক্ষার্থীদের প্রশ্নও কঠিন ছিল বলে অভিযোগ। এ নিয়ে রাজ্য ও দেশ তোলপাড় হয়। মামলা-মোকদ্দমাও হয়। মাদ্রাজ হাইকোর্ট ফল প্রকাশে স্থগিতাদেশ জারি করে। কিন্তু, শেষমেশ দেশের সর্বোচ্চ আদালত তা প্রত্যাহার করে নেয়। ২৩ জুন ফল প্রকাশের পর পশ্চিমবঙ্গের ছাত্রছাত্রীদের আশঙ্কাই সত্যি প্রমাণিত হয়েছে। বাংলা মাধ্যমের সিংহভাগ পরীক্ষার্থীই অত্যন্ত খারাপ ফল করেছেন। এর মধ্যে বাংলার পরীক্ষার্থীদের কাছে একটাই আশার আলো, যদি রাজ্যের মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলিতে ঠাঁই মেলে। ২০১৩ সালের নিটে এ রাজ্যের মেডিকেল ও ডেন্টাল কলেজগুলিতে অল ইন্ডিয়া ৩৪ হাজার র্যাংকিং পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীরা ভরতি হতে পেরেছিলেন। সেই আশায় এখনও বুক বেঁধে আছেন বহু ছাত্রছাত্রী। এই পরিস্থিতিতে নিজেদের স্টেট র্যাং কিং জানার জন্য মুখিয়ে আছেন তাঁরা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন